Weeping from the Viewpoint of the Holy Qur’an and hadith’s and Medical Science. Research By Zakir Ibn Ahmed

Weeping from the Viewpoint of the Holy Qur’an and hadith and Medical Science.

Research By Zakir Ibn Ahmed

According to Holy Qur’an and Hadith, benefits of the weeping and shedding tears become known and various secrets about crying are clarified. So referring some of the Qur'anic verses and hadith,s with scientific benefits:

1.    Allah, says in the Qur’an -Therefore they shall laugh little and weep much as a recompense for what they earned.

2.    Amir al-Mu’minin, Hazrat Imam ‘Ali (as), has said -The tears of the eyes and the fear of the heart (for the sake of Allah) are among the blessings and mercies of Allah.

3.    The Prophet of Allah (S) has said - Verily, tears are mercy that Allah has placed in the essence of his servants (the human beings).

4.     The Prophet of Allah (S) said - There are no drops more beloved by Allah than two: a drop of blood that has been shed due to sacrifice in the method of Allah, and a tear that flows from the eyes in the dark of the night due to a concern of Allah. Surat al-Ma’idah 5:83.

 Tears are very useful for health in Medical Science:

Multiple studies have found that tears are very healthy. It has a good body and mind. Research says further, whenever we cry, there is a change in the body that begins to improve the health of the eye along with the body.

Several studies have shown that if our eyes get less than 10 ounces of water every day, then it is useful for the body. For example,

1. Pain reduces if you cry. There is no cure for any kind of physical pain or pain. When crying, both the Oxycontin and endogenous octopodes in the body increases the deterioration of the hormone, which can reduce any kind of pain. In addition, mind-mood became proliferated.

2. A study conducted in 2015 found that during the crunch, there was an increase in the leaking of some hormones inside our body, which led to an early sleep.

3. A study of researchers from the Yale University of the United States found that the time of crying began to dwindle. As a result of happiness or sorrow, due to which water comes to the eye, there is no difficulty in returning to a normal state of mind. For this, the mind takes light after crying.

4. In more than one study, experts noticed that the toxic elements present in the body during tears were extinguished with tears. So, there is no risk of human physical harm.

5. Newborn's teams play a special role in the development of her body after her birth. At the time of first tears, oxygen began to enter the body of the child. Along with that, the lungs slowly come under the circumstances of taking oxygen. As a result, the breathing process does not normally take time to start.

6. In a 2011 report published in Food Microbiology Journal, a chemical called lysozyme came out of the body with tears during the crystallization. This element killed about 90 to 95 percent germs in our body within 5 to 10 minutes. So, the risk of infection is in control.

7. A parasympathetic nervous system is activated in the brain while crying. For that reason, gradual improvements in digestion began to develop. With that the body and mind are calm. Source: Bold Sky, Health Line

  Translated by google only for Bengali people

 পবিত্র কুরআন ও হাদিসের দৃষ্টিকোণ থেকে কাঁদা and Medical Science:

Research By Zakir Ibn Ahmed

 পবিত্র কুরআন ও হাদিসের মতে, কান্নাকাটি ও অশ্রুপাতের বেদনাগুলি পরিচিত হয়ে ওঠে এবং কান্নাকাটি সম্পর্কে বিভিন্ন গোপনতা স্পষ্ট হয়। তাই কুরআনের আয়াত এবং হাদিসের কিছু উল্লেখ করা হয়েছে, বৈজ্ঞানিক বীজ দিয়ে:

1. কোরআনে আল্লাহ বলছেন, অতএব, তারা অল্প পরিমাণে হাসবে এবং যা অর্জন করেছে তার প্রতিদান হিসেবে তারা কাঁদবে।

2. আমীরুল মু'মিনীন, হযরত ইমাম আলী (আঃ) বলেছেন, চোখের চোখ এবং হৃদয়ের ভয়ে আল্লাহ্র অনুগ্রহ ও দয়ার মধ্যে রয়েছে।

3. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ নিশ্চয়ই অশ্রু এমন রহমত যা আল্লাহ তাঁর বান্দাদের (মানুষের) মধ্যে রেখে দিয়েছেন।

4. রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আল্লাহ ব্যতীত অন্যতম প্রিয়তম কোন ড্রপ নেই: আল্লাহ্ পথে কুরবানী করার কারণে রক্তের একটি ড্রপ এবং অন্ধকারে চোখ থেকে ফুলে যাওয়া একটি টিয়ার আল্লাহর রাহে রাত্রি। সূরা আল-মায়েদা 5:83।

কান্না স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারি

একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে , কান্না খুবই স্বাস্থ্যকর একটা ব্যাপার। এতে শরীর ও মন ভাল থাকে। গবেষণা আরও বলছে, আমরা যখনই কাঁদি, তখন শরীরের ভেতরে এমন কিছু পরিবর্তন হতে শুরু করে যার প্রভাবে শরীরের সঙ্গে সঙ্গে চোখের স্বাস্থ্যেরও উন্নতি ঘটে।

বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিদিন আমাদের চোখ থেকে যদি কম-বেশি ১০ আউন্স পানি বের হয় তাহলে তা শরীরের নানা কাজে লাগে। যেমন-

১. কান্না করলে যন্ত্রণা কমে।  যে কোনও ধরনের শারীরিক যন্ত্রণা বা কষ্ট কমাতে কান্নার বিকল্প নেই। কান্না করলে শরীরের ভেতরের অক্সিটসিন এবং এন্ডোজেনাস অপিওডিস নামক দুটি হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে যায়, যার প্রভাবে যে কোনও ধরনের যন্ত্রণা কমে। সেই সঙ্গে মন-মেজাজও চাঙ্গা হয়ে ওঠে। 

২. ২০১৫ সালে হওয়া একটি গবেষণায় দেখা গেছে ,কাঁদার সময় আমাদের শরীরের ভিতরে এমন কিছু হরমোনের ক্ষরণ বেড়ে যায়, যার প্রভাবে তাড়াতাড়ি ঘুম আসে।

৩.  যুক্তরাষ্ট্রের ইয়েল ইউনিভার্সিটির গবেষকদের করা এক পরীক্ষায় দেখা গেছে, কাঁদার সময় মনের চঞ্চলতা কমে যেতে শুরু করে। ফলে সুখ কিংবা দুঃখ, যে কারণেই চোখে পানি আসুক না কেন, মনের স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে কোনও কষ্টই হয় না। এজন্য কান্নার পর মনটা হালকা লাগে। 

৪. একাধিক গবেষণায় বিশেষজ্ঞরা লক্ষ করেছেন, কাঁদার সময় শরীরে উপস্থিত  টক্সিক উপাদান চোখের পানির সঙ্গে বেরিয়ে যায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই কোনও ধরনের শারীরিক ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা থাকে না। 

৫. জন্ম নেওয়ার পরই নবজাতকের কান্না তার শরীরের উন্নতিতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। প্রথম কান্নার সময়ই বাচ্চার শরীরে অক্সিজেন প্রবেশ করতে শুরু করে। সেই সঙ্গে ফুসফুস ধীরে ধীরে অক্সিজেন গ্রহণ করার পরিস্থিতিতে আসে। ফলে শ্বাস-প্রশ্বাস প্রক্রিয়া স্বাভাবিকভাবে শুরু হতে সময় লাগে না। 

৬. ২০১১ সালে ফুড মাইক্রোবায়োলজি জার্নালে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে,  কাঁদার সময় চোখের পানির সঙ্গে লাইসোজাইম নামে একটি রাসায়নিকও শরীর থেকে বেরিয়ে আসে। এই উপাদানটি ৫ থেকে ১০ মিনিটের মধ্যে আমাদের শরীরে উপস্থিত প্রায় ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ জীবাণুদের মেরে ফেলে। ফলে সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা হ্রাস পায়। 

৭. কাঁদার সময় মস্তিষ্কের ভেতরে প্যারাসিমপ্যাথেটিক নার্ভাস সিস্টেম অ্যাকটিভেট হয়ে যায়। যে কারণে ধীরে ধীরে হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটতে শুরু করে। সেই সঙ্গে শরীর ও মন শান্ত হয়। সূত্র : বোল্ড স্কাই , হেলথ লাইন

Zakir Ibn Ahmed 

(Researcher, Teacher, Writer, Editor, Councillor & Developer)